Admin প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার , ৫ জানুয়ারী , ২০২৩
২০২২ সাল ব্রাজিলের জন্য খুব ভালো যায়নি। বিশেষ করে বিশ্বকাপ জয় যখন ব্রাজিলের সাফল্যের মানদণ্ড, সেখানে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ফিরে আসা তো চূড়ান্ত ব্যর্থতায়। তবে দল ব্যর্থ হলেও ব্যর্থ নন দুই ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক আলিসন ও এদেরসন। গত বছর জাল অক্ষত রাখায় এ দুজন ছিলেন সবার ওপরে।
৬২ ম্যাচে মাঠে নেমে ২৯টিতে কোনো গোল হজম করেননি অ্যালিসন। লিভারপুলের এই গোলরক্ষক বিশ্বকাপে ব্রাজিলের গোলপোস্টও সামলেছিলেন, তবে কোয়ার্টার ফাইনালে পেনাল্টি শুটআউটে কোনো শট ঠেকাতে পারেননি। তাই ব্রাজিলও আর সেমিফাইনালে উঠতে পারেনি।
ম্যানচেস্টার সিটির মূল গোলরক্ষক হলেও বিশ্বকাপে বেশির ভাগ সময় বেঞ্চেই কাটাতে হয়েছিল এদেরসনকে। গত বছর সব মিলিয়ে তিনি গোলবারের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন ৪৮ ম্যাচে। যেখানে ২৪টিতে কোনো গোল হজম করেননি এই গোলরক্ষক। জাল অক্ষত রাখায় পরের নামটি অবশ্য বেশ চমক জাগানোর মতোই। বলছি রিয়াল সোসিয়েদাদের স্প্যানিশ গোলরক্ষক অ্যালেক্স রেমিরোর কথা। ৪৪ ম্যাচে পোস্টের নিচের দাঁড়িয়ে তিনি গোল হজম করেননি ২২ ম্যাচে। বার্সেলোনার জার্মান গোলরক্ষক টের স্টেগেন ৫০ ম্যাচে পোস্টের নিচের দাঁড়িয়ে ২১টিতে কোনো গোল খাননি।
ম্যানচেস্টার সিটির মূল গোলরক্ষক হলেও বিশ্বকাপে বেশির ভাগ সময় বেঞ্চেই কাটাতে হয়েছিল এদেরসনকে। গত বছর সব মিলিয়ে তিনি গোলবারের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন ৪৮ ম্যাচে। যেখানে ২৪টিতে কোনো গোল হজম করেননি এই গোলরক্ষক। জাল অক্ষত রাখায় পরের নামটি অবশ্য বেশ চমক জাগানোর মতোই। বলছি রিয়াল সোসিয়েদাদের স্প্যানিশ গোলরক্ষক অ্যালেক্স রেমিরোর কথা। ৪৪ ম্যাচে পোস্টের নিচের দাঁড়িয়ে তিনি গোল হজম করেননি ২২ ম্যাচে। বার্সেলোনার জার্মান গোলরক্ষক টের স্টেগেন ৫০ ম্যাচে পোস্টের নিচের দাঁড়িয়ে ২১টিতে কোনো গোল খাননি।